সম্মানিত ভিসিটর আশাকরি ভালো আছেন। আমি আপনাদের জন্য নিয়ে
আসলাম এসইও এর পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল যারা নিজেদের সাইটে এসইও করতে চান তারা
আমার টিউটোরিয়াল গুলো দেখে খুব সহজে করতে পারেন। তাছাড়া আপনারা যারা
বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে চান তারাও আমার টিউটোরিয়াল
দেখতে পারেন। এছাড়াও যে কেউ আমার টিউটোরিয়াল দেখে এসইও শিখতে পারবেন এবং
তার ওয়েবসাইট এসইও করতে পারবেন।জি ভাই অনেকতো বকবক করালাম এবার কাজের কথায়
আসি নিচের লেখা গুলো পড়ুন।
কয়েকটি সুপরিচিত সার্চ ইঞ্জিন সমূহঃ
এদের মধ্যে মোস্ট পাওয়ারফুল এবং সর্বাধিক ব্যবহ্রত সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে –গুগল.কম
লেখা থেকে যদি ঠিক মতো বুজতে না পারেন তাহলে আমার ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখতে পারেন:
কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন কাজ করে?
সার্চ বিভিন্ন সংক্রিয় ক্রওলার(Crawler) বা স্পাইডার পাঠানোর মাধ্যমে অনলাইনের অনুমোদিত প্রায় সকল জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে নিজের কাছে একটি নিরাপদ ডাটাবেজে রেখে দেয়।
এরপর যখন কোন ভিসিটর বা ব্যবহারকারী সার্চ ইঞ্জিনে এসে কোন তথ্য খোঁজার জন্য সার্চ করে তখন সার্চ ইঞ্জিন তখন তার সেই ডাটাবেজ থেকে ওই সার্চ এর সাথে সর্বাধিক মিল সম্পন্ন ও বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট গুলোর লিঙ্ক ব্যবহারকারীর সামনে উপস্থাপন করে।
এটাকে বলা হয়- Search Engine Result Page বা সংক্ষেপে SERP।
এখন সার্চিঞ্জিন বা গুগল তার যে ওয়েবপেজে রেজাল্ট গুলো প্রদর্শ্ন করলো
তাহলে চলুন জানি,এসইও এর গুরুত্বঃ
বিভিন্ন জরিপে দেখা যায় অনলাইন ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৬৭% কোনও তথ্য বা সেবা খোঁজার জন্য বিভিন্ন সার্চিঞ্জিনের সহায়তা নেয়,আর বাকি ২৩% বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়ার যেমনঃ ফেসবুক,টুইটার,পিন্টারেস্ট,টাম্বলার ইত্যাদির সাহায্য নিয়ে থাকে।
এসইও এর মাধ্যমে প্রাপ্ত কিছু সুবিধাবলি নিম্নরূপঃ
মোটামুটি আপনারা অনপেজ অপ্টিমাজেশন সর্ম্পকে অনেক কিছু বুজেছেন বা জেনেছেন.
কাজেই এসইও শুরু করার জন্য প্রথমে এসইও উপযোগী ওয়েবসাইট চাই।সেটা ক্লায়েন্টের হলে ক্লায়েন্টের সাইট টি এসইও উপযোগী কিনা যাচাই করতে হবে এবং নিজের সাইট হলে এসইও উপযোগী করে তৈরী করতে হবে।
এসইও কি?
গুগল সহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের সাথে আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগ এর যে লেনদেন সেটাই এক কথায় এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
সার্চ ইঞ্জিন কি?
সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এক ধরনের অনলাইন মেশিন যেটি আপনাকে বিভিন্ন তথ্য মুহূর্তের মধ্যে পুরো ইন্টারনেট ঘেটে বের করে দিতে সক্ষম।এটি হয়ে থাকে এক সেকেন্ডেরও কয়েকশ গুন কম সময়ের মধ্যে।
কয়েকটি সুপরিচিত সার্চ ইঞ্জিন সমূহঃ
- ১.গুগল.কম-www.google.com
- ২.ইয়াহু.কম-www.yahoo.com
- ৩.বিং.কম-www.bing.com
- ৪.আস্ক.কম-www.ask.com
এদের মধ্যে মোস্ট পাওয়ারফুল এবং সর্বাধিক ব্যবহ্রত সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে –গুগল.কম
লেখা থেকে যদি ঠিক মতো বুজতে না পারেন তাহলে আমার ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখতে পারেন:
সার্চ বিভিন্ন সংক্রিয় ক্রওলার(Crawler) বা স্পাইডার পাঠানোর মাধ্যমে অনলাইনের অনুমোদিত প্রায় সকল জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে নিজের কাছে একটি নিরাপদ ডাটাবেজে রেখে দেয়।
এরপর যখন কোন ভিসিটর বা ব্যবহারকারী সার্চ ইঞ্জিনে এসে কোন তথ্য খোঁজার জন্য সার্চ করে তখন সার্চ ইঞ্জিন তখন তার সেই ডাটাবেজ থেকে ওই সার্চ এর সাথে সর্বাধিক মিল সম্পন্ন ও বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট গুলোর লিঙ্ক ব্যবহারকারীর সামনে উপস্থাপন করে।
এটাকে বলা হয়- Search Engine Result Page বা সংক্ষেপে SERP।
সম্মানিত ভিসিটর সার্চইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে তা নিয়ে আমি একটি ভিডিও টিউটরিয়াল বানিয়েছি সেটা তে আরো বিস্তারিত আলোচনা করেছি ভিডিও লিঙ্ক
আমারা যখন সার্চইঞ্জিন এ বা গুগল এ কোনো কিছু লিখে সার্চ করি সার্চইঞ্জিন বা গুগল আমাদের যে পেজ এ রেজাল্ট প্রদর্শন করে তাকে সার্চিঞ্জিন রেজাল্ট পেজ বলে। উদাহরণ স্বরূপ আমারা বলতে পারি মনে করেন আপনি এখন সার্চ ইঞ্জিন বা গুগল এ "এসইও" কথাটি লিখে সার্চ করলেন।
এখন সার্চিঞ্জিন বা গুগল তার যে ওয়েবপেজে রেজাল্ট গুলো প্রদর্শ্ন করলো
কেন গুরুত্বপূর্ণ?
অনলাইনের একটি অনেক বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এসইও। বিশেষ করে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এসইও এর নাম অত্যন্ত কমন।কিন্ত কেন এর এত চাহিদা? ভেবেছেন কখনো?
তাহলে চলুন জানি,এসইও এর গুরুত্বঃ
বিভিন্ন জরিপে দেখা যায় অনলাইন ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৬৭% কোনও তথ্য বা সেবা খোঁজার জন্য বিভিন্ন সার্চিঞ্জিনের সহায়তা নেয়,আর বাকি ২৩% বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়ার যেমনঃ ফেসবুক,টুইটার,পিন্টারেস্ট,টাম্বলার ইত্যাদির সাহায্য নিয়ে থাকে।
এসইও এর মাধ্যমে প্রাপ্ত কিছু সুবিধাবলি নিম্নরূপঃ
- ১. এর মাধ্যমে একদম টারগেট করা ভিসিটর পাওয়া যায়।
- ২. আজকের ভিসিটরই হবে আপনার ক্রেতা।
- ৩. দিন দিন পণ্যের অনলাইন প্রচার বাড়বে।
- ৪.বিক্রি বাড়বে।
- ৫. অনলাইন এবং ক্রেতাদের মনে একটি ভালো ইমেজ তৈরী হবে যা আপনাকে র্দীঘ সময় আপনাকে ব্যবসা করতে সাহায্য করবে।
সার্চে কিভাবে আসতে চান সেটার ধরনের উপর ভিত্তি করে
- ১.অরগানিক এসইও বা ফ্রী প্রসেস = স্বাভাবিক এবং সময় সাপেক্ষ কিন্ত লং লাস্টিং।
- ২.পেইড বা অর্থ খরচ করে এসইও = যতদিন পেমেন্ট ততদিন পেইড সার্চে জায়গা।
-
করার উপায় বা পন্থার উপর ভিত্তি করে
- ১.হোয়াইট হ্যাট এসইও = এসইও এর সঠিক পদ্ধতির প্রয়োগে যে এসইও দীর্ঘস্থায়ী এসইও এটি।
- ২.ব্ল্যাক হ্যাট এসইও = বিভিন্ন নিষিদ্ধ পদ্ধতিতে সার্চইঞ্জিকে সফটয়্যার বা অন্যান্য মাধ্যমে বোকা বানিয়ে রেজাল্টে আসা,এটি ওয়েবসাইটের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ও ক্ষণস্থায়ী পদ্ধতি।
এসইও শুরু করার আগে জেনে নিন
- ১.অরগানিক এসইও একটি অনিশ্চিত পদ্ধতি,কিন্ত সঠিক পদ্ধতি জানা থাকলে সফল হওয়া অসম্ভব বা আহামরি কিছুই নয়।
- ২.এটা কোন ওয়ান টাইম পদ্ধতি নয়।
- ৩.নিয়মিত পরিপর্যা এবং রক্ষোনাবেক্ষন করতে হবে।
- ৪.ইন্টারনাল কোন সমস্যা আছে কিনা তা নিয়মিত পরিক্ষা করতে হবে।
- ৫.ধৈর্য না থাকলে এসইও করবেন না।
অনপেজ অপ্টিমাইজেশন কি?
সরাসরি ওয়েবসাইটের কোড এডিট করে যে পদ্ধতিতে সার্চইঞ্জিন এর সাথে সর্ম্পক করানো হয়ে থাকে বা এসইও করা হয়ে থাকে তাহলো অনপেজ অপ্টিমাইজেশন।অনপেজ অপ্টিমাইজেশন কেন করা হয়?
অনপেজ অপ্টিমাইজেশন না করলে গুগল এ আমাদের ওয়েবসাইট প্রদর্শিত হবে না বা গুগল এর সাথে আমাদের ওয়েবসাইটের কোনো সর্ম্পক তৈরী হবে না।অনপেজ অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করা হয়?
অনপেজ অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করতে হয় এটা আসলে এক কথায় বলার মতো কিছু না।কিভাবে করতে হয় তার জন্য একটু ধর্য্য ধরুন পূরিপূরণ টিটোরিয়াল আমি দেবো আপনাদের।মোটামুটি আপনারা অনপেজ অপ্টিমাজেশন সর্ম্পকে অনেক কিছু বুজেছেন বা জেনেছেন.
অনপেজ অপ্টিমাইজেশনে সাধারণত যা যা করতে হবে:
- ১.সার্চইঞ্জিন গুলোতে ওয়েবসাইট সাবমিট করা।
- ২.বিভিন্ন ওয়েবমাস্টার টুলস এ সাইট ভেরিফাই করা।
- ৩.সাইট ম্যাপ তৈরি ও সাবমিট করা।
- ৪.অ্যানালাইটিক টুলের মাধ্যমে সাইটের যাচাই বাচাই করা।
- ৫.নিয়মিত পর্যবেক্ষেণ করা।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
এই কাজ গুলো করার আগে আপনার ওয়েবসাইটটিকে এসইও উপযোগী করতে হবে।সেখানে এসইও এর কিছু বেসিক কাজ করতে হবে,যেমন- কিওর্য়াড রিসার্চ,মেটা ট্যাগ ইত্যাদি।এবং এই কাজগুলো করার পরে ওয়েবসাইট রেডি হয়ার পরেই মুলত এসইওর অনপেজ এর আসল কাজ গুলো শুরো হবে।কাজেই এসইও শুরু করার জন্য প্রথমে এসইও উপযোগী ওয়েবসাইট চাই।সেটা ক্লায়েন্টের হলে ক্লায়েন্টের সাইট টি এসইও উপযোগী কিনা যাচাই করতে হবে এবং নিজের সাইট হলে এসইও উপযোগী করে তৈরী করতে হবে।
সইও শুরু করার আগে আপনাকে যা যা অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে নিতে হবেঃ
এই ধাপে আপনাকে আপনার বা ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটটিকে আগে ভালো করে এসইও উপযোগী করে নিতে হবে।এবং যখন ওয়েবসাইটটি এসইও উপযোগী মনে হবে ঠিক তখনই অনপেজ অপ্টিমাইজেশন এর মাধ্যমে এসইও শুরু করতে হবে।এই ধাপে মুলত ওয়েবসাইট রেডি করার জন্য যা যা প্রয়োজন হয়ঃ
- ১.আপনার ওয়েবসাইটটি যদি লেখালেখি বা ব্লগ জাতীয় হয় তাহলে মিনিমাম ৫টি টিউন থাকতে হবে।
- ২.আর এটি যদি ব্লগ সাইট জাতীয় না হয় তাহলে প্রতিটি পণ্যের বা সেবার যথাযথ উল্লেখ থাকতে হবে।
- ৩.অবশ্যই প্রতিটি টিউন কিওয়ার্ড নির্ভর হতে হতে হবে।এর জন্য সবার প্রথমে কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং অ্যানালাইসিস করতে হবে।এবং কিওয়ার্ড দিয়ে টিউন গুলো বা পণ্যের বিবরণ গুলো সাজাতে হবে।এক্ষেত্রে মেটা ট্যাগ অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ৪.সব কিছু যদি ঠিক ঠাক থাকে এবং ওয়েবসাইট স্টার্ট করানোর মতো রেডি মনে হয় তাহলেই কেবল অনপেজ অপ্টিমাইজেশনের মাধ্যামে এসইও এর কাজ শুরু করতে হবে।
- "পেইজ র্যাঙ্ক কি এবং কেন?" অনেকই পেজ র্যাঙ্ক সম্পর্কে জানেন আবার
অনেকই পেজ র্যাঙ্ক সম্পর্কে জানেন না তাই আজকে আমি পেজ র্যাঙ্ক নিয়ে
আলোচনা করবো।পেজ র্যাঙ্ক হচ্ছে ইংরেজী শব্দ।পেজ র্যাঙ্ক-Page Rank
এর একটা সংক্ষিপ্ত নাম আছে।পেজ র্যাঙ্ক-Page Rank এর সংক্ষিপ্ত না হলো
পি.আর বা PR। আপনারা এখন পেজ র্যাঙ্ক এর সংক্ষিপ্ত নাম জানলেন।এখন পেজ
র্যাঙ্ক-Page Rank কি তা জানবেন।পেজ র্যাঙ্ক-Page Rank সার্চইঞ্জিন
গুগলের একটি র্যাঙ্কিং টুলস।যার মাধ্যমে গুগল এসইও করা সাইট গুলোকে একটা
নাম্বারিং সিস্টেমস এ প্রকাশ করে।আমারা জানি ক্রিকেট,ফুটবল ইত্যাদিতে
র্যাঙ্কিং সিস্টেমে দল বা খেলওয়াড়দের র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে।ঠিক তেমনই
গুগল অনপেজ এসইও করা সাইট গুলোকে র্যাঙ্কিং এ প্রকাশ করে।
আর গুগল এর র্যাঙ্কিং টার নাম হচ্ছে পেজ র্যাঙ্ক-Page Rank।উপরিউক্ত বিষয়গুলো পেজ র্যাঙ্ক কি তা আপনারা বুজতে পেরেছেন বলে আমি আশা করি।এখন আমি যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো তাহলো কেন পেজ র্যাঙ্ক ? পেজ র্যাঙ্ক এর কারনে ব্যবহারকারিরা খুব সহজে ভালো সাইট টি যাচাই করতে পারে।